নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন

Civil Service Innovation ধারণাটি বর্হিবিশ্বে একটি old concept. তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি নতুন। সরকার ২০১২ সনে প্রথম গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিট ও a2i প্রোগ্রাম চালুর মাধ্যমে Innovation কে জনপ্রিয় করে তোলে। এর লক্ষ্য হল তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেকে ও জনগণকে উপকৃত করা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক উদ্ভাবনী চর্চার বিষয়টি গত ০৮ই এপ্রিল ২০১৩ তারিখ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে এবং ২০১৫ সালে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি হয়। নাগরিক সেবায় উদ্ভাবনের মূল target হলো স্বল্প খরচে স্বল্প সময়ে দূরত্ব কমিয়ে এনে সাধারণ জনগণের উপকারে আসা।

উদ্ভাবন কি?

উদ্ভাবন বা ‘ইনোভেশন’-এর ধারণাটি মূলত:

  • অন্য কোন organization বা সেক্টরের কোন innovative idea কে অনুকরণ করা; অথবা
  • সম্পূর্ণ নতুন একটি practice শুরু করা;
  • এতে Service system এ positive change আসতে পারে।
  • এটি কোন ছোট change হতে পারে যা old system-কে gradually development এর দিকে নিয়ে যায়।

সরকারী পর্যায় উদ্ভাবন বলতে:

  • সরকারি কর্মপদ্ধতিতে innovation, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে effeciancy বৃদ্ধি;
  • product এর ক্ষেত্রে innovation;
  • service এর ক্ষেত্রে innovation;
  • cliant management ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে innovation; এবং
  • আইন বা বিধিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে innovation.

Innovation for public service:

এই culture গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কতেগুলো বিষয় রয়েছে:

  • উদ্ভাবনী ধারণার পরীক্ষামূলক প্রয়োগের ক্ষেত্রে high level support;
  • উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের involvement এবং আগ্রহ;
  • উদ্ভাবনে reward এর ব্যবন্থা;
  • যুক্তিসংগত innovative plan submission; এবং
  • innovative segment এর pre evaluation.

উদ্ভাবন কিভাবে প্রতিষ্ঠা হবে:

Innovation establishment এর ক্ষেত্রে:

  • Innovative plan করতে হবে;
  • সব ক্ষেত্রে innovative idea দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি;
  • Grass-root level পর্যায়ে এ সংক্রান্ত জ্ঞানদান বা শিক্ষা দেয়া; এবং
  • এ সংক্রান্ত নীতি-পদ্ধতি প্রণয়ন করতে হবে।

উদ্ভাবনের প্রতিবন্ধকতা:

  • Capital ঘাটতি;
  • উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের support এর অভাব;
  • নতুন উদ্যোগে কর্মকর্তাদের less interest অথবা বাধা সৃষ্টি;
  • আইনগত জটিলতা; এবং
  • Risk mitigate না করার প্রবণতা।

উদ্ভাবনে সফলতার উপায়:

আমরা জানি proper leadership এর মাধ্যমে কাঙ্খিত সেবাকে মানসম্মত পর্যায়ে নেয়া সম্ভব। এ ক্ষেত্রে-

  • Proper and effective leadership;
  • special support from high officials;
  • উদ্ভাবন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা;
  • vision ও tirget এর সাথে সংগতি রেখে নিজ প্রতিষ্ঠানে innovation culture গড়ে তোলা;
  • সব ধরনের risk face করার মানসিকতা;
  • সহকর্মীদের বিষয়ে positive thinking ও mental conflict দূর করা;
  • Reward এর ব্যবস্থা রাখা, যা আর্থিক বা অন্য যে কোন ধরণের স্বীকৃতি হতে পারে;
  • সর্বোপরি, জনসুবিধা বৃদ্ধির আকাঙ্খা আর উদ্ভাবনি উদ্যোগে public involvement নিশ্চিত করা।

কর্ম ক্ষেত্রে উদ্ভাবনকে encourage করার পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এর চর্চা করা; উদ্ভাবন চর্চায় পরিবর্তন হোক বা না হোক সব ক্ষেত্রেই এর practice অব্যহত রাখা। এতে নিজের উপকারের পাশাপাশি জনসুবিধা বৃদ্ধি পাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *